Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

অর্জনসমূহঃ 

১. ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মাটির স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য কৃষকপর্যায়ে সুষম সারের চাহিদা দূরীভূত করতে সরকার কর্তৃক সার বিতরণ মনিটরিং কার্যক্রম জোরদারকরণ;
২. সারের ক্রয়মূল্য চার দফায় কমানোর ফলে সুষম সার ব্যবহার নিশ্চিতকরণ;
বর্তমানে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি সারের বাজারমূল্য কেজি প্রতি যথাক্রমে ১৬ টাকা, ২২ টাকা, ১৫ টাকা এবং ২৫ টাকা নির্ধারণ। কৃষক পর্যায়ে সার প্রাপ্তি সহজলভ্য করা। এ নীতিমালার আওতায় প্রতি ইউনিয়নে একজন করে সার ডিলার এবং ৯ জন করে খুচরা সার বিক্রেতা নিয়োগ প্রদান;
৩. কৃষি যান্ত্রিকীকরণে বর্তমানে ৩০ শতাংশ ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে কৃষকপর্যায়ে উন্নয়ন সহায়তা প্রদান;
৪. মানসম্মত বীজ সরবরাহ ও সহজলভ্যতা নিশ্চিতকরণ। বিভিন্ন ফসলের হাইব্রিড ও উফশী জাতের ব্যবহার বৃদ্ধিকরণ;
৫. উপযুক্ত সেচ ব্যবস্থা/কার্যক্রম গ্রহণে কৃষককে উৎসাহিতকরণ। সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ দ্বারা সেচ প্রদানে স্মার্টকার্ড প্রচলন;
৬. খরা, বন্যা ও লবণাক্ততাসহিষ্ণু বিভিন্ন ফসলের আধুনিক জাতের আবাদ সম্প্রসারণ;
৭. ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নত ও আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণে কৃষককে উৎসাহিতকরণ;
৮. দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজনের জন্য আধুনিক লাগসই কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন, প্রশিক্ষণ ও সম্প্রসারণ;
৯. অটোমেটেড রিপোর্ট রিটার্নিং সিস্টেম চালুর পরিকল্পনা গ্রহণ এবং ফসল উৎপাদন সংক্রান্ত কৃষি বিষয়ক প্রশ্ন করে বিশেষজ্ঞের উত্তর পেতে ডিএইতে ইন্টারনেট কানেকশন স্থাপন;
১০. অব্যবহৃত চর, উপকূলীয় ও পার্বত্য এলাকায় মাশরুম, সয়াবিন, সুগারবিট, চিউয়িং আখ, তরমুজ, ভুট্টা, মরিচ, পাট এবং ডাল, তেল ও মসলা জাতীয় ফসল আবাদ সম্প্রসারণ করে পতিত জমি নিবিড় চাষাবাদের আওতায় এনে শস্যের নিবিড়তা বাড়ানো;
১১. কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জনবল বৃদ্ধি ও জনবল অবকাঠামো পুনর্বিন্যাসে ব্যবস্থা গ্রহণ;
১২. ন্যূনতম পরিমাণে কীটনাশক ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে সমন্বিত শস্য ব্যবস্থাপনা ও সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ধান ও সবজির উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণে কৃষককে উৎসাহিতকরণ;
১৩. বসতবাড়ির আঙিনায় সবজি আবাদ এবং বিলুপ্ত প্রায় বিভিন্ন অপ্রচলিত ও প্রচলিত ফল লাগাতে চাষিদের উদ্বুদ্ধকরণ;
১৪. দেশব্যাপী বহিরাগত পোকামাকড় ও রোগবালাই প্রতিরোধের জন্য উদ্ভিদ সংগনিরোধ আইন ২০১১ বায়ন;
১৫. রবি/২০১৫-১৬ মৌসুমে বিএডিসির ৫২ মেট্রিক টন এবং বিনা ও বারির পক্ষ থেকে যথাক্রমে ৪.২ ও ৩১.১ মেট্রিক টন বিভিন্ন ফসলের (সর্বমোট ৮৭.৩ মেট্রিক টন) বীজ/বীজ থেকে উৎপাদিত চারা বগুড়া, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, শেরপুর ও লালমনিরহাট জেলার ১০,২৫৭ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ;
১৬. ডাল, তেল, মসলা ও ভুট্টাসহ ২৪টি ফসল উৎপাদনের নিমিত্ত ৪% সুদহারে বিশেষ কৃষি ঋণ প্রদান;
১৭. প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বিভিন্ন সম্প্রসারণ কার্যক্রম গ্রহণ (প্রদর্শনী, মাঠ দিবস, চাষি র‌্যালি, উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ, প্রযুক্তি মেলা, কর্মশালা) এবং প্রতিটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শতকরা ৩০ ভাগ কৃষাণীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ;
১৮. সারা দেশে ৭২৭টি কৃষক তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্র (ফিয়াক) স্থাপন ও কৃষকের প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শ প্রদান ।